The government has given an official statement and explanation about the universal pension scheme ‘Praytaya’. The Universal Pension Management Act provides for pension from the age of 60. But public university teachers retire at 65. The government will make necessary amendments to the law for this. This was stated by the National Pension Authority in a circular titled ‘Further Clarification on Certain Matters Regarding Confirmation’ on Tuesday, July 2. The new pension system will gradually bring people from all walks of life into a sustainable social security framework.
About Universal Pension Scheme
Pratyaya started its journey from July 1. This program has been launched to bring people from all walks of life to a sustainable pension system. The certificate is applicable to newly recruited employees in self-governing, autonomous, state-owned and its constituent organizations. The teachers, officials and employees who are working till June 30, 2024, will get pension benefits as before.
If a teacher of a public university is appointed to the same post or a higher post in his own university or any other university after applying through the proper authority, he gets service protection and pay protection, it is not treated as a new appointment. In that case, they will be eligible for existing pension benefits. As their earned leave is given on availability basis it will remain subject to leave accrual.
If 5,000 taka is deducted from the monthly salary in the Pratya scheme and the same amount is deposited by the institution, after 30 years a pensioner will get a lifetime pension of 1 lakh 24 thousand 660 taka per month. Total deposit of his own income is Tk 18 lakh and if he gets pension for 15 years his total income will be Tk 2 crore 24 lakh 38 thousand 800 which is about 12.5 times of his deposit. If the pensioner survives for 30 years after retirement, he will get a pension of about 25 times his deposit.
সর্বজনীন পেনশন স্কিম কি?
সর্বজনীন পেনশন স্কিম হচ্ছে পেনশনের মতোই একটি স্কিম যা বাংলাদেশের সরকারি চাকুরীজীবী ব্যতিত সকল নাগরিক প্রতিমাসে নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সঞ্চয়ের ফলে দীর্ঘ দিনের জমানো টাকার মুনাফা ভোগ করতে পারবে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিম হচ্ছে বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক আয়োজিত একটি নতুন স্কিম, যে স্কিমে সরকারি চাকুরীজীবী ব্যতীত দেশের সকল নাগরিক পেনশন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। আপনার বয়স যদি ১৮ বছরের বেশি হয়ে থাকে, তাহলে আপনি এই পেনশন স্কিমে যুক্ত হতে পারবেন।
এই স্কিমের সুবিধা পেতে হলে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ প্রতি মাসে পেনশন স্কিম এ জমা দিতে হবে। তারপর নির্দিষ্ট মেয়াদ অতিক্রান্ত হয়ে গেলে আপনি প্রতি মাসে আপনার মাসিক জমানো টাকার পরিমাণের উপর এবং কত বছরের জন্য পেনশন স্কিম চালু করেছেন সে অনুযায়ী অবসর ভাতা নির্ধারণ করা হবে। এবং মেয়াদ শেষে মাসিক ভাতা ভোগ করতে পারবেন।
Universal Pension Scheme Benefits
The Universal Pension Scheme includes certain benefits for employees. It will definitely be satisfying for everyone. Below are the benefits:
- All Bangladeshi citizens between the ages of 18 and 50 can participate in the Universal Pension Scheme. However, as a special consideration, the fifty-year-old citizens will also get lifelong pension benefits if they pay uninterrupted contributions for 10 years.
- A 2.5% incentive will be available on foreign currency remittances from abroad. The incentive money will be deposited as his subscription.
- Subscription money can be deposited by going directly to the bank, through mobile financial services and online banking and using debit and credit cards.
- Participants in Pravasi scheme will deposit monthly subscription amount in foreign currency through credit card or debit card in valid channel.
- The subscription money will be invested in safe activities including treasury bonds.
- Contributions paid in public pension schemes are tax-deductible on investment.
- Contributor’s bank account must be available at the time of application.
- The amount received for monthly pension will also be free from income tax.
- Apply online in the prescribed form, against which a unique ID will be issued in favor of the applicant.
- Unique ID number, subscription rate and monthly subscription payment date will be notified through mobile number and e-mail.
- Every branch of Sonali Bank will act as front office of National Pension Authority.
- No need to go to any office to withdraw pension. Pension will be automatically deposited in your bank account.
- The pension scheme and rate of contribution can be changed at any time. However, the pensioner ID will remain unchanged.
How to Register for the Universal Pension Scheme?
The government launched the much talked about Universal Pension Scheme which aims to bring pension coverage to every citizen of the country above the age of 18 years. Prime Minister Sheikh Hasina virtually inaugurated the project today from her official residence Ganabhaban.
A website named www.upension.gov.bd has been launched for registration for Universal Pension Scheme. Individuals interested in registering for this scheme can do so by visiting the National Pension Authority website.
Interested persons should fill each part of the registration process with correct information. Registration with incorrect or false information will result in cancellation of application and non-refundable deposit. Every new participant must first register by clicking on the Pensioner Registration button located on the top right side of the Upension website.
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের সুবিধা
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সী সকল বাংলাদেশি নাগরিক অংশ নিতে পারবেন। তবে, বিশেষ বিবেচনায় পঞ্চাশোর্ধ নাগরিকগণও ১০ বছর নিরবচ্ছিন্ন চাঁদা প্রদান করলে আজীবন পেনশন সুবিধা পাবেন;
- প্রবাস থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় প্রেরিত চাঁদার ২.৫ শতাংশ প্রণোদনা পাওয়া যাবে। এ প্রণোদনার অর্থ তার চাঁদা হিসেবে জমা হবে;
- ব্যাংকে সরাসরি গিয়ে, মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ও অনলাইন ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে এবং ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে চাঁদার টাকা জমা দেওয়া যাবে;
- প্রবাসী স্কিমে অংশগ্রহণকারীগণ ক্রেডিট কার্ড বা ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে বৈধ চ্যানেলে বৈদেশিক মুদ্রায় মাসিক চাঁদার টাকা জমা দিবেন;
- চাঁদার টাকা ট্রেজারি বন্ডসহ নিরাপদ কার্যক্রমে বিনিয়োগ করা হবে;
- সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রদত্ত চাঁদা বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কর রেয়াত পাওয়া যাবে;
- আবেদনের সময় চাঁদাদাতার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকা আবশ্যক;
- মাসিক পেনশন বাবদ প্রাপ্ত অর্থও আয়কর মুক্ত থাকবে;
- নির্ধারিত ফরমে অনলাইনে আবেদন করতে হবে, যার বিপরীতে আবেদনকারীর অনুকূলে একটি ইউনিক আইডি প্রদান করা হবে;
- মোবাইল নম্বর ও প্রবাসীদের ইমেইলের মাধ্যমে ইউনিক আইডি নম্বর, চাঁদার হার এবং মাসিক চাঁদা প্রদানের তারিখ অবহিত করা হবে;
- সোনালী ব্যাংকের প্রতিটি শাখা জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সম্মুখ অফিস হিসেবে কাজ করবে;
- পেনশনের টাকা তোলার জন্য কোনো অফিসে যেতে হবে না। আপনার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে পেনশন স্বয়ংক্রিয়ভাবে জমা হবে;
- পেনশন স্কিম ও চাঁদার হার যেকোনো সময় পরিবর্তন করা যাবে। তবে, পেনশনার আইডি অপরিবর্তিত থাকবে;
প্রগতি স্কিম
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মালিক ও কর্মচারীদের জন্য এ সুবিধা। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে অথবা নিজ উদ্যোগে এককভাবে এ স্কিমে যুক্ত হওয়া যাবে। প্রতিষ্ঠান হিসেবে ক্ষিথে যোগ দিলে ক্ষিমের চাঁদার ৫০ শতাংশ কর্মী এবং বাকি অংশ প্রতিষ্ঠান দিবে। মাসিক চাঁদার হার ২০০০, ৩০০০ ও ৫০০০ টাকা।
সমতা স্কিম
দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী (যাদের আয়সীমা বাৎসরিক অনুর্ধ্ব ৬০ হাজার টাকা) স্বল্প আয়ের নাগরিক- গণের জন্য এ স্কিম। সমতা স্কিমে মাসিক চাঁদার হার ১০০০ টাকা। যার মধ্যে চাঁদাদাতা জমা দিবেন ৫০০ টাকা এবং বাকি ৫০০ টাকা দিবে সরকার।
প্রবাস স্কিম
- বিদেশে অর্জিত অর্থ থেকে নিরাপদ সঞ্চয়ের লক্ষ্যে প্রবাস স্কিমে চাঁদা প্রদান করলে ভবিষ্যতের আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে;
- প্রবাস স্কিমে বিদেশ থেকে বৈদেশিক মুদ্রায় চাঁদা প্রদানে ২.৫ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন। এ প্রণোদনার অর্থ তার চাঁদা হিসাবে জমা হবে;
- প্রবাস স্কিমে অংশগ্রহণকারী প্রবাসী কর্মী ডেবিট কার্ড ও ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সহজেই সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত এ্যাকাউন্টে চাঁদার অর্থ জমা দিতে পারবেন;
- পেনশন প্রাপ্তির ক্ষেত্রে চাঁদাদাতাকে কোন অফিসে আবেদন করতে হবে না । নিরবচ্ছিন্ন ১০ বছর চাঁদা প্রদান করলে ৬০ বছর পূর্তিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে EFT (Electronic Fund Transfer) এর মাধ্যমে তার ব্যাংক একাউন্টে মাসিক পেনশনের টাকা জমা হবে;
- প্রবাস স্কিমে অংশগ্রহণকারী প্রবাসী কর্মী দেশে ফেরত আসলে অন্য স্কিমে (প্রগতি, সুরক্ষা) চাঁদাদাতা হিসেবে অংশগ্রহণ করতে পারবেন;
- প্রবাস স্কিমে অংশগ্রহণকারী চাঁদাদাতা ০৩ মাস, ০৯ মাস ও ১২ মাসের চাঁদা একসাথে জমা প্রদান করতে পারবেন;
- প্রবাস আয় থেকে দেশে প্রেরিত অর্থের বৃহৎ অংশ সাংসারিক প্রয়োজনে ব্যয় হয়। প্রবাস পেনশন স্কিমে অংশগ্রহণ করলে প্রবাসী কর্মী একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ সঞ্চয় করে ভবিষ্যতে যখন কর্মহীন হবে তখন এ অর্থ ব্যয় করতে পারবে;
- প্রবাসী কর্মী নিজ নামে অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন করে এ স্কিমে অংশগ্রহণ করবে, তাই এ কার্যক্রমে ৩য় কোন ব্যক্তির হস্তক্ষেপ থাকবে না;
- যেহেতু সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নমিনী রাখার সুযোগ রয়েছে তাই কোন কারনে প্রবাসী চাঁদাদাতা মৃত্যুবরণ করলে জমাকৃত সকল অর্থ মুনাফাসহ নমিনীকে ফেরত প্রদান করা হবে।
সুরক্ষা স্কিম
স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য এ স্কিম। কৃষক, রিকশাচালক, শ্রমিক, কামার, কুমার, জেলে, গৃহিণী, তাঁতিসহ সব অনানুষ্ঠানিক খাতে নিয়োজিত ব্যক্তিগণ নির্ধারিত হারে চাঁদা প্রদান করে এ জিমে যুক্ত হতে পারবেন। মাসিক চাঁদার হার ১০০০, ২০০০, ৩০০০ ও ৫০০০ টাকা।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমের অসুবিধা:
- অর্থনৈতিক সঙ্কট: সর্বজনীন পেনশনের জন্য সরকার অনেক সময়ে অর্থনৈতিক সঙ্কট অতিক্রম করতে সক্ষম হতে পারে, যা পেনশনারদের জীবনযাপনের সীমা করে তোলে।
- সামাজিক নিঃশুল্কতার চাপ: সর্বজনীন পেনশনের দ্বারা সামাজিক নিঃশুল্কতার চাপ বাড়াতে পারে এবং সামাজিক সুযোগ ও সুবিধা প্রদানে সর্বজনীন পেনশন নিয়ে আনুমানিক অভিজ্ঞতা থাকতে পারে।
- ব্যবহারের প্রতিষ্ঠান: কোনও সরকারী পেনশন প্রদানের সুবিধা উপভোগ না করা প্রতিষ্ঠানের উপস্থিতির কারণে অনেকের জীবনযাপনের স্তর নিম্ন হতে পারে।
Conclusion
The benefit of direct pension is stopped on joining the government service. From next year, those who will join the government service, are being brought under the Universal Pension Scheme benefit. This means you have to save money for the pension yourself. However, this provision will be implemented from July 2025, not the next financial year.