Finance assignment

এসএসসি ও দাখিল ২০২৪ এর ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের সুপ্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা, তোমাদের জন্য প্রণীত এসএসসি ২০২৪ (১০ম শ্রেণি) ৫ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর উত্তর‘সরকারি অর্থায়ন ও ব্যবসায় অর্থায়ন এর সম্পর্ক বিশ্লেষণ’ নিয়ে হাজির হলাম। তোমরা যারা সরকারি, বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসাসমূহের দশম শ্রেণীতে অধ্যায়নরত আছো তোমাদের ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের একটি নির্ধারিত কাজ দেয়া হয়েছিল। যথাযথ মূল্যায়ন নির্দেশনা অনুসরণ করে তোমাদের জন্য দশম শ্রেণীর ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং ৫ম সপ্তাহের এসাইনমেন্ট এর বাছাইকরা একটি নমুনা উত্তর দেওয়া হল।

এসএসসি ২০২৪ (১০ম শ্রেণি) ৫ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং

https://i.imgur.com/sELEAZZ.jpg

সরকারি অর্থায়ন ও ব্যবসায় অর্থায়ন এর সম্পর্ক বিশ্লেষণ।

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

সরকারি অর্থায়ন ও ব্যবসায় অর্থায়ন এর সম্পর্ক বিশ্লেষণ এর ক্ষেত্রে নিম্নের বিষয়গুলো ধারাবাহিকভাবে বিবেচনায় নিয়ে দুটি খাতের সম্পর্ক বিশ্লেষণ করে ২০০ শব্দের মধ্যে অ্যাসাইনমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে।

  • অর্থায়নের ধারণা
  • অর্থায়ন প্রক্রিয়া
  • অর্থের উৎস
  • ব্যয়ের খাত।

এসএসসি ২০২৪ (১০ম শ্রেণি) ৫ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এর উত্তর

দশম শ্রেণীর ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং বিষয়ের ৫ম সপ্তাহের অ্যাসাইনমেন্ট এর জন্য প্রণীত এই উত্তরটি/সমাধানটি অনুসরণ করে তোমরা মূল্যায়নে সর্বোচ্চ নম্বর পাওয়ার প্রত্যাশা করছি।

সরকারি অর্থায়ন ও ব্যবসায় অর্থায়ন এর সম্পর্ক বিশ্লেষণ।

ক. অর্থায়নের ধারণা

অর্থায়নের মূল কাজ হলাে তহবিল সংগ্রহ ও তার ব্যবহার ব্যবস্থাপনা এবং বিনিয়ােগ । আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অর্থের প্রয়ে আর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান অর্থ ছাড়া সম্পূর্ণ অচল।

এ জন্যই অর্থায়নকে ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের হৃদপিন্ড বলা হয়। একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনার জন্য কি পরিমাণ মূলধন প্রয়ােজন , কোন কোন উৎস হতে তা সংগ্রহ করার জন্য লাভজনক এবং কোন প্রজেক্ট বা সম্পদে বিনিয়ােগ করলে সবচেয়ে বেশি মুনাফা হবে, সেই সকল বিষয়ের পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের যে কার্যাবলী তাকেই অর্থায়ন বলে।

অর্থায়ন মূলত অর্থ বা তহবিল ব্যবস্থাপনা নিয়ে কাজ করে থাকে। কোন উৎস হতে কী পরিমাণ, কতটুকু তহবিল সংগ্রহ করে, কোথায় কীভাবে বিনিয়ােগ করা হলে কারবারে সর্বোচ্চ মুনাফা হবে, অর্থায়ন সেই সংক্রান্ত পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করে। একটি ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে মালামাল বা পণ্য ক্রয় বিক্রয় থেকে অর্থের আগমন ও নির্গমন হয়। কারবারে মালামাল প্রস্তুত ও ক্রয় করার জন্য বিভিন্ন ধরনের তহবিলের প্রয়ােজন হয়।

উদাহরণ:-

মেশিন ক্রয় বাবদ খরচ, কাঁচামাল ক্রয় বাবদ খরচ, শ্রমিকদের মজুরি প্রদান ইত্যাদি অর্থায়নের উল্লেখযােগ্য কয়েকটি উদাহরণ। তহবিলের এই প্রয়ােজন অনুযায়ী পরিকল্পনামাফিক তহবিল সংগ্রহ করতে হয়, যেন উৎপাদনপ্রক্রিয়া অব্যাহত থাকে। অর্থায়ন বলতে তহবিল সংগ্রহ ও ব্যবহার সংক্রান্ত এই প্রক্রিয়াগুলােকে বুঝায়।

যেমন: আমার গ্রামে কোনাে দর্জির দোকানে গেলে দেখতে পাই যে, একজন বা দুজন সেলাই মেশিনে কাপড় সেলাই করছে। আবার হয়তাে কেউ কাপড় কাটছে বা বােতাম সেলাই করছে। ফলে একটি দর্জির দোকানের মালিককে তার এই কার্যপ্রক্রিয়া সঠিকভাবে চালিয়ে নেয়ার জন্য সেলাই মেশিন ক্রয়, সুতা, বােতাম, কাঁচি ইত্যাদি প্রয়ােজনীয় পরিমাণে ক্রয় করতে হয়। ব্যবসার শুরুতে সাধারণত এসব ক্রয়ের জন্য প্রয়ােজনীয় তহবিল সে তার নিজস্ব মূলধন ব্যবহার করে নির্বাহ করে। পরিশেষে বলা যায় যে, একটি অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা হলাে এমন একটি প্রক্রিয়া যা কোন ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানের আর্থিক তহবিলের সামগ্রিক কার্য প্রক্রিয়া ধাপ।

খ. অর্থায়ন প্রক্রিয়া

সরকারি অর্থায়ন:

প্রতিবছর সরকার আয় ব্যয়ের প্রাক্কলিত হিসাব করে বাজেট প্রেস করে। আর সরকারের বার্ষিক আয় কোন কোন উৎস হতে সংগ্রহ করা হবে এবং বার্ষিক ব্যয় কোন কোন খাতে কী পরিমাণে করা ব্যয় হবে তা নির্ধারণ করাকে সরকারি অর্থায়ন বুঝায়।

সরকারি অর্থায়নের মূল লক্ষ্য হলাে সমাজকল্যাণ। তাই রাস্তা ঘাট , সেতু , সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , সরকারি হাসপাতাল, আইন শৃঙ্খলা ও প্রতিরক্ষা সামাজিক অবকাঠামাে ইত্যাদি।

সরকারি অর্থায়ন বলতে সরকার কর্তৃক অর্থ সংগ্রহ, ব্যবহার, নিয়ন্ত্রণ ও সমন্বয় সাধনসহ যাবতীয় আর্থিক কার্যাবলীকে বোঝায়। ব্যয় নির্বাহের জন্য সরকারকে আয়কর সারচার্জ , মূল্য সংযােজন কর আমদানি ও রপ্তানি শুল্ক সঞ্চয়পত্র, প্রাইজবন্ড ও ট্রেজারি বিল বিক্রয় ইত্যাদি বিক্রয় করে অর্থ আয় করতে হয়।

ব্যবসায় অর্থায়ন :

ব্যবসায়ের প্রধান উদ্দেশ্য বা লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে বিভিন্ন উৎস হতে অর্থ সংগ্রহ করা এবং সংগৃহীত অর্থের সঠিক ব্যবহার করাই ব্যবসায় অর্থায়নের অন্তর্গত।

মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্য পণ্যসামগ্রী, উৎপাদন, বণ্টন ও তাদের সহায়ক যাবতীয় কার্যাবলিকে ব্যবসায় বলে। আর ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের যাবতীয় কার্যাবলি সম্পাদনের জন্য যে অর্থায়ন করা হয় তাকে ব্যবসায় অর্থায়ন বলে। বিভিন্ন মণীষীগণ বিভিন্নভাবে সংজ্ঞা প্রদান করেছেন। নিম্নে তা দেওয়া হলাে :

  • George R. Terry বলেন, “অর্থ সংগ্রহ, অর্থ ব্যবহার সঞ্চয়, ঋণ, ব্যয়, ইত্যাদি সম্পর্কিত কার্যাবলিই হলাে কারবারে অর্থ ব্যবস্থা।”
  • E.W Walker-এর মতে, “কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠিানের আর্থিক কার্যাবলির পরিকল্পনা, সমন্বয়সাধন, নিয়ন্ত্রণ নিয়ন্ত্রণ ও কর্মকাণ্ডের প্রয়ােগকে ব্যবসায় অর্থায়ন বলে।”
  • H.G. Guthman 47 H.E. Dougull-99 160, “কারবারের ব্যবহৃত তহবিলের পরিকল্পনা, সংগ্রহ নিয়ন্ত্রণ ও প্রশাসন সংক্রান্ত কার্যাবলিকে ব্যবসায় অর্থায়ন বলে।”

গ. অর্থের উৎস

কর্পোরেট সংস্কৃতি অনুমোদন পাওয়ার পর একটি তালিকাভুক্ত কোম্পানি তার অনুভূতি তো মূলধনকে ছোট ছোট অংশে বিভক্ত করে শেয়ার হিসেবে জনগণের নিকট বিক্রয় করে। শেয়ার ছাড়া বন্ড ও ডিবেঞ্চার বিক্রয় করে যৌথ মূলধনী ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান সাধারণ জনগণের নিকট থেকে তহবিল সংগ্রহ করে।

সরকারি অর্থায়নে দেশীয় ও বৈদেশিক উৎসের চারটি উৎস-

সরকার জনগণের ওপর প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কর আরোপের মাধ্যমে যে রাজস্ব সংগ্রহ করে তাকে কর হতে আয় বলে। অপরদিকে কর ছাড়া অন্যান্য উৎস থেকে প্রাপ্ত আদায়ও অর্থ হতে যে আয় হয় তাকে কর বহির্ভূত আয় বলে। সরকারি অর্থায়নে দেশীয় ও বৈদেশিক উৎসের চারটি উৎস হল-

  • ১. মুনাফা ও লভ্যাংশ: সরকারি শিল্প-কারখানা তথা কোম্পানিসমূহের মুনাফা ও লভ্যাংশ থেকে সরকারের প্রচুর আয় হয়ে থাকে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে উৎস থেকে ৭৯২২ কোটি টাকা অর্জিত হয়।
  • ২. সরকারি সম্পত্তি : দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রচুর সরকারি সম্পত্তি রয়েছে। যেমন- খাল, বিল, নদী, বন, সরকারি খাসজমি ইত্যাদি দিয়ে সরকার প্রচুর অর্থ উপার্জন করে থাকে। ২০১৬-১৭ অর্থবছরে উৎস হতে সরকার ১১৯ কোটি টাকা আয় করে।
  • ৩. বিশেষ কর‌ : কোন এলাকায় উন্নয়নমূলক কাজ যেমন- রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ-গ্যাস, অবকাঠামোগত উন্নয়নের ফলে ওই এলাকার জমির দাম ছেড়ে যায়। এটি ওই এলাকার অর্জিত আয়। এ আয় বৃদ্ধিতে এলাকার জনগণের কোনো অবদান নেই। এ ক্ষেত্রে যেসব লোক বা প্রতিষ্ঠান বিশেষভাবে লাভবান হয়, তাদের ওপর সরকার বিশেষ কর আরোপের মাধ্যমে আয় উপার্জন করে।
  • ৪. বিবিধ : সরকার অনেক সময় ক্ষতিপূরণ, পুরস্কার এবং বৈদেশিক সাহায্য হতে অনেক আয় করে।

ব্যবসায় অর্থায়নে দেশীয় ও বৈদেশিক উৎসের চারটি উৎস-

মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে পরিচালিত ব্যবসায় কার্য পরিচালনার জন্য অর্থায়নকে ব্যবসায় অর্থায়ন বলে।

  • ১. অভ্যন্তরীণ উৎস : উদ্যোক্তাগণ কর্তৃক সরবরাহকৃত মূলধন, শেয়ার, অবন্টিত মুনাফা ও সঞ্চিত তহবিল অভ্যন্তরীণ উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
  • ২. বাহ্যিক উৎস : মালিকানা বা উদ্যোক্তার নিজস্ব মূলধন এবং অবন্টিত মুনাফা ছাড়া ঋণ হিসেবে যে সমস্ত উৎস হতে অর্থ সংগ্রহ করা হয় তাকে বাহ্যিক উৎস বলে।
  • ৩. দেশীয় উৎস : প্রাপ্য বিল, বাট্টাকরণ, প্রদেয় বিল, বাণিজ্যিক পত্র, ক্রেতা হতে অগ্রিম গ্রহণ, বন্ধকীকরন, বাণিজ্যিক ব্যাংক ও বিশেষায়িত ব্যাংক ও গ্রামীণ মহাজন, সুদের কারবারি।
  • ৪. আন্তর্জাতিক উৎস : দাতা দেশ ও সংস্থা কর্তৃক সাহায্য, ঋণ, দান, অনুদান প্রভৃতি।

ঘ. ব্যয়ের খাত

সরকারি ও ব্যবসায় অর্থায়নে ব্যয়ের খাত :

একটি মুনাফা সর্বাধিকরণ এর উদ্দেশ্যের দুর্বলতাগুলো দূর করে সঠিকভাবে সম্পদে পরিমাপ করে তা ব্যয় করা হয়। একটি ফার্মের মুনাফা ছাড়াও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয় ফার্মের দীর্ঘমেয়াদি মূল্য এর প্রভৃতি বিনিয়োগকারীদের ঝুঁকির মধ্যে এর শেয়ারের মূল্য ও শেয়ারমূল্য লভ্যাংশ ইত্যাদি ব্যয় করা হয়ে থাকে।

সরকারি অর্থায়নে প্রথমে ব্যয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয় এবং সে অনুযায়ী বিভিন্ন উৎস থেকে তহবিল সংগ্রহ করা হয়। সরকারি অর্থায়নের ক্ষেত্রে বিভিন্ন আইন ও ব্যয়ের খাত বাজেট এর মাধ্যমে সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়। যখন সরকারি অর্থায়নের ক্ষেত্রে আয় অপেক্ষা ব্যয় বেশি হয় তখন তাকে ঘাটতি বাজেট বলে। আবার সরকারি অর্থায়নের ক্ষেত্রে ব্যয় অপেক্ষা আয় বেশি হলে, তখন তাকে উদ্বৃত্ত বাজেট বলে। সরকারি অর্থায়নের মূল লক্ষ্য হলো সমাজ কল্যাণ। একটি দেশের সরকারকে দেশের সার্বিক উন্নয়নে অনেক খাতসমূহ অর্থ ব্যয় করতে হয়। যেমন- রাস্তাঘাট, সেতু, সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সরকারি হাসপাতাল, আইনশৃঙ্খলা ও প্রতিরক্ষা, সামাজিক অবকাঠামো ইত্যাদি। এই ব্যয় নির্বাহের জন্য সরকারকে বিভিন্ন উৎস হতে আয় সংগ্রহ করতে হয়।

ব্যবসায় সরকার কর্তৃক তহবিল সংগ্রহ ও বিনিয়োগ করার প্রক্রিয়াকে সরকারি অর্থায়ন বলা হয়। অন্যদিকে ব্যবসায় ব্যবহৃত তহবিলের পরিকল্পনা সংগ্রহ নিয়ন্ত্রণ এবং প্রশাসন সংক্রান্ত কার্যাবলী কে ব্যবসায় অর্থায়ন বলা হয়। সরকারি অর্থায়ন কে সরকার কর্তৃক নিয়ন্ত্রণ করা হয় এবং ব্যবসায় অর্থায়ন কে ব্যবসায় শেয়ারহোল্ডারদের কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত হয়।

সরকারি অর্থায়ন এর উদ্দেশ্য হল রাষ্ট্রের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এবং ব্যবসায় অর্থায়ন এর মূল উদ্দেশ্য হলো শেয়ারহোল্ডারদের সম্পদ বৃদ্ধি করা। ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মূল উৎস গুলো হল সরকারিকরণ করা এবং এর পরও রাজস্ব আদায় করা এছাড়াও অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক বিভিন্ন উৎস প্রদান করা। আর ব্যবসার অর্থ হল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের মূল উৎস গুলো এর অবন্টিত মুনাফা মূলধন বাজার ও বাণিজ্যিক ব্যাংক ইত্যাদি থেকে তহবিল সংগ্রহ করা।

সরকারি অর্থায়ন ও বেসরকারি অর্থায়নে সম্পর্ক হল দুটি অধ্যায়নের মাধ্যমেই মুনাফা অর্জন এর লক্ষ্য স্থির থাকে। দুটি অর্থায়নেই মূলধন এবং উৎস থাকে কিন্তু দুটি অর্থায়নের ভিতরে টাকার পরিমাপযোগ্য থাকে।

I hope you are enjoying this article. Thanks for visiting this website.