হিন্দুদের আদি এবং মূল ধর্মগ্রন্থ হলাে বেদ। বেদকে কেন্দ্র করে বৈদিক সাহিত্য গড়ে উঠেছে। এছাড়া বেদ সমাজকে সুন্দরভাবে গড়ে তুলতে সহায়তা করে।বেদ পাঠ করলে স্রষ্টা,বিশ্বপ্রকৃতি ও জীবনসম্পর্কে জ্ঞানলাভ হয়। প্রত্যেকটি বেদের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। ঋগবেদ পাঠ করলে আমরা বিভিন্ন বৈদিক দেবদেবী সম্পর্কে জানতে পারি। অগ্নি,ইন্দ্র,উষা,রাত্রি,বায়ু প্রভৃতি প্রাকৃতিক শক্তির মাধ্যমে ঈশ্বরের অসীম ক্ষমতা উপলব্ধি করা যায়।তাঁদের কর্মচাঞ্চল্যকে আদর্শ করে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায়।
তাই ধর্মাচরণে ঋগবেদ পাঠের প্রয়ােজনীয়তা অপরিসীম।