রুমির বাবা একজন কৃষি বিজ্ঞানী। তিনি মিষ্টি ও উচ্চ ফলনশীল আমের একটি জাত উদ্ভাবন করেন যা বারি-৪ নামে মাঠ পর্যায়ে সফলভাবে উৎপাদিত হচ্ছে। গত ১৬ই ডিসেম্বর ২০২৫ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর এই অবদানের জন্য তাকে রাষ্ট্রপতি পদক প্রদান করে সম্মানিত করেন।
রুমির বাবার এমন সম্মান প্রাপ্তির পিছনে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো তার মনে যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সে ব্যাপারে তোমার সুচিন্তিত মতামত উল্লেখ করো –
কোন কোন প্রতিষ্ঠান গবেষণার মাধ্যমে এসব নতুন জাত উদ্ভাবন করেছেন?
আমাদের দেশেও বিভিন্ন গবেষণা ইনস্টিটিউট গবেষণার মাধ্যমে এসব নতুন জাত উদ্ভাবন করেছেন। কৃষিতে বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্রে গবেষণার জন্য উন্নত দেশের মতো আমাদের দেশেও বিভিন্ন গবেষণা ইনস্টিটিউট রয়েছে।
এসব ইনস্টিটিউট ও প্রতিষ্ঠানে বিজ্ঞানীরা কৃষির বিভিন্ন ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন। বর্তমানে বাংলাদেশের চারটি পূর্ণাঙ্গ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও একটি পূর্ণাঙ্গ ভেটেরিনারি বিশ্ববিদ্যালয় চালু রয়েছে।
প্রায় সকল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি বিজ্ঞান পড়ানোর পাশাপাশি শিক্ষকগণ গবেষণা করে থাকেন। তাদের গবেষণায় প্রাপ্ত উন্নত জাত ও উৎপাদন প্রযুক্তি সম্পর্কে কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা ও মাঠকর্মীরা কৃষকদেরকে অবহিত করেন।
আরও দেখুনঃ
৩. ধান গবেষণা প্রতিষ্ঠান(BRRI) থেকে ধানের কোন কোন জাত উদ্ভাবন করেছেন?
৫. এ সমস্ত কৃষিজাত দ্রব্য উৎপাদনের মাধ্যমে মানুষের কোন ধরনের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে?