রুমির বাবা একজন কৃষি বিজ্ঞানী। তিনি মিষ্টি ও উচ্চ ফলনশীল আমের একটি জাত উদ্ভাবন করেন যা বারি-৪ নামে মাঠ পর্যায়ে সফলভাবে উৎপাদিত হচ্ছে। গত ১৬ই ডিসেম্বর ২০২৫ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর এই অবদানের জন্য তাকে রাষ্ট্রপতি পদক প্রদান করে সম্মানিত করেন।
রুমির বাবার এমন সম্মান প্রাপ্তির পিছনে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো তার মনে যে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে সে ব্যাপারে তোমার সুচিন্তিত মতামত উল্লেখ করো –
ধান গবেষণা প্রতিষ্ঠান (BRRI) থেকে ধানের কোন কোন জাত উদ্ভাবন করেছেন?
ধান গবেষণা প্রতিষ্ঠান(BRRI) থেকে ধানের যে যে জাত উদ্ভাবন করেছেন-
বন্যার শেষে ধান চাষের জন্য বিলম্ব জাত হিসেবে ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ‘কিরণ’ ও ‘দিশারি’ নামের দুইটি ধানের জাত উদ্ভাবন করেছে। সম্প্রতি বন্যাকবলিত এলাকার জন্য ব্রি ধান-৫১ ও ব্রি ধান-৫২ নামে আরো দুইটি জাতের ধান উদ্ভাবন করেছে। এই দুই জাতের ধান পানির নিচে ১০–১৫ দিন টিকে থাকতে পারে। বন্যা যেমন কৃষকদের একটি বড় সমস্যা, খরা ও লবণাক্ততা আরো বড় সমস্যা।
এজন্য বিজ্ঞানীরা ব্রি ধান-৫৬, ব্রি ধান-৫৭ নামের খরা সহনশীল ধান উদ্ভাবন করেছেন। উপকূল অঞ্চলের লবণাক্ততার সমস্যা দূর করার জন্য ব্রি ধান-৫৪ ও ব্রি ধান-৪৭ উদ্ভাবন হয়েছে।
আরও দেখুনঃ
২. কোন কোন প্রতিষ্ঠান গবেষণার মাধ্যমে এসব নতুন জাত উদ্ভাবন করেছেন?
৫. এ সমস্ত কৃষিজাত দ্রব্য উৎপাদনের মাধ্যমে মানুষের কোন ধরনের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে?