Home Assignment বিপণনের ধারনা, ক্রমবিকাশ ও বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষন

বিপণনের ধারনা, ক্রমবিকাশ ও বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষন

0
Production Management Assignment

তৃতীয় সপ্তাহে ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্র অ্যাসাইনমেন্ট  বিপণনের ধারণা ক্রমবিকাশ ও বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ নির্ধারণ করা হয়েছে পাঠ্য বইয়ের প্রথম অধ্যায়ের বিপণন পরিচিতি থেকে। এটি সম্পন্ন করতে গিয়ে শিক্ষার্থীরা বিপণনের ধারণা ব্যাখ্যা, বিপণনের ক্রমবিকাশ বর্ণনা, বিপণনের বৈশিষ্ট্যগুলাে চিহ্নিত করা, বাজার ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা, এবং বিক্রয় ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা করতে পারবে;

নিচের ছবিতে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের তৃতীয় সপ্তাহের উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন দ্বিতীয় পত্রের অ্যাসাইনমেন্ট বিস্তারিত উল্লেখ করা হলো

https://i.imgur.com/YqxQJtb.jpg

বিষয়ঃ উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন ২য় পত্র, অ্যাসাইনমেন্ট নং-০২, অধ্যায় ও শিরোনাম: প্রথম অধ্যায় (বিপণন পরিচিতি)

অ্যাসাইনমেন্টঃ বিপণনের ধারণা, ক্রমবিকাশ ও বৈশিষ্ট্য বিশ্লেষণ

নির্দেশনা (সংকেত/ধাপ/পরিধি):

ক. বিপণনের ধারণা ব্যাখ্যা করতে করতে হবে;

খ. বিপণনের ক্রমবিকাশ বর্ণনা করতে করতে হবে;

গ. বিপণনের বৈশিষ্ট্যগুলাে চিহ্নিত করতে হবে;

ঘ. বাজার, বিক্রয় ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য ব্যাখ্যা করতে হবে;

এইচএসসি পরীক্ষা ২০২৪ ৩য় সপ্তাহের উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন অ্যাসাইনমেন্ট উত্তর

অ্যাসাইনমেন্ট পেপার এ উল্লেখিত মূল্যায়ন নির্দেশিকা অ্যাসাইনমেন্ট লেখার নির্দেশনা সমূহ যথাযথভাবে অনুসরণ করে তোমাদের জন্য ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার তৃতীয় সপ্তাহের উৎপাদন ব্যবস্থাপনা ও বিপণন বিষয়ের উত্তর প্রস্তুত হয়েছে।

বিপণনের ধারণা

বিপণন বা বাজারজাতকরণ (ইংরেজি: Marketing) হলো পণ্য বা মূল্যের বিনিময়ে কোনো ব্যক্তি বা দলের প্রয়োজন ও অভাব পূরণ করার সামাজিক এবং ব্যবস্থাপকীয় কার্যক্রম। Converse-এর মতে, “সময়গত, স্থানগত এবং স্বত্ত্বগত উপযোগ সৃষ্টি করাই বিপণন”। আমেরিকান মার্কেটিং এ্যাসোসিয়েশন-এর প্রদত্ত সংজ্ঞানুসারে:

“ সংগঠন ও স্টেক হোল্ডারদের সুবিধার্থে ক্রেতা সম্পর্কভিত্তিক ব্যবস্থাপনা এবং ক্রেতা সৃষ্টি, যোগাযোগ স্থাপন ও ভ্যালু প্রদানের লক্ষ্যে সম্পাদিত সাংগঠনিক কার্যক্রম এবং প্রক্রিয়ার সমষ্টিকেই বিপণন বলে।”

মানুষ জন্মগ্রহণ করার পর থেকে আমৃত্যু বিভিন্ন পণ্য ব্যবহার করে। মানুষ বিভিন্ন প্রয়োজনে তার চাহিদা মেটানোর জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ধরনের পণ্য বা সেবা ক্রয় ও ভোগ করে থাকে। ক্ষুধা নিবারণের জন্য খাবার ক্রয় করে, বাসস্থানের জন্য ঘর বাড়ি ক্রয় করে, আবার চিকিৎসার জন্য চিকিৎসা সেবা গ্রহণ করে। পণ্য বা সেবা ভোগ করার জন্য মানুষ নির্দিষ্ট বাজার থেকে যাচাই-বাছাই করে প্রয়োজন অনুসারে ক্রয় ও ভোগ করে।

লক্ষ্য করা যায় যে, পণ্য বা সেবার ধারণার সৃষ্টি থেকে শুরু করে ক্রেতাদের মাঝে তা পরিচিতিকরন, উৎসাহ প্রদান, পণ্য বন্টন, মূল্য নির্ধারণ, ক্রয় সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহায়তা প্রদান এবং বিক্রয়োত্তর সেবাসহ বিভিন্ন কাজের সাথে বিপণন বা বাজারজাতকরণ জড়িত।

ল্যাটিন শব্দ Marcatus থেকে ইংরেজি Market শব্দের উৎপত্তি। এই Market শব্দ থেকে পরবর্তীতে Marketing শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। এর বাংলা প্রতিশব্দ হলো বিপণন বা বাজারজাতকরণ। অনেক সময়ই বিপণন বা মার্কেটিং দিয়ে শুধুমাত্র ক্রয় বিক্রয় বা প্রচারণা কার্যকে বোঝানো হয়ে থাকে। প্রকৃতপক্ষে ক্রয় বিক্রয় বা প্রচারণা হচ্ছে বিপণনের অনেক কাজের অংশবিশেষ।

বিপণন একটি পরিবর্তনশীল ও জটিল বিষয়। বর্তমান সময়ে বিপণন বলতে সন্তোষজনকভাবে ক্রেতা বা ভোক্তার প্রয়োজন সমূহ পূরণকে বুঝায়। বিপণন এর মূল উদ্দেশ্য হলো ক্রেতা ভ্যালু বা সুবিধা সরবরাহের প্রতিশ্রুতির মাধ্যমে নতুন করে ক্রেতাকে আকৃষ্ট করা এবং সন্তুষ্টি বিধানের মাধ্যমে বর্তমান ক্রেতাকে ধরে রাখা ও সন্তুষ্ট ক্রেতার সংখ্যা বৃদ্ধি করা।

সাধারণ অর্থে, বিপণনকে একটি প্রক্রিয়াভিত্তিক কাজ বলা হয়। যা ভোক্তাদের জন্য ভ্যালু বা সুবিধা সৃষ্টি করে, ভোক্তাদের সন্তুষ্টি বিধান করে এবং দীর্ঘমেয়াদী ক্রেতা-বিক্রেতার সম্পর্ক সৃষ্টি করে ও বজায় রাখে।

অন্য অর্থে, ভোক্তার প্রয়োজন ও অভাব সন্তুষ্টি বিধানের মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক উদ্দেশ্য অর্জনের লক্ষ্যে উৎপাদন পূর্ব কিছু কার্যক্রম থেকে শুরু করে উৎপাদনকারীর নিকট থেকে পণ্য বা সেবা ভোক্তা বা ক্রেতার নিকট পৌঁছানো এবং ভোগ বা ব্যবহারের পরবর্তী পর্যায়ের কার্যক্রমের সমষ্টিকে বিপণন বলে।

বিপণনের ক্রমবিকাশ

বিপণনের ক্রমবিকাশ এ পর্যায়ে আলোচনা করা হলোঃ

১. আত্মনির্ভরশীলতার : মানবসভ্যতার প্রথমদিকে মানুষ প্রয়োজনীয় জিনিস উৎপাদন করত ও মিলিতভাবে ভোগ করত। নিজেদের প্রয়োজন মেটানোর পর উদ্বৃত্ত পণ্য সংরক্ষণ_করার ধারণা ছিল না। এ কারণে পণ্য বিনিময়ের কোন প্রয়োজনীয়তা ছিল না। তাই বিপণনের ধারণাও বিদ্যমান ছিল না। এই সময়কে প্রাচীন সভ্যতার যুগও বলা হয়।

২. বিনিময় যুগ: সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের চিন্তা- চেতনার বিকাশ ঘটে। প্রাচীন আত্মনিভরশীলতার যুগের এক পর্যায়ে মানুষ লক্ষ করে যে, মানুষ নিজের প্রয়োজন মেটানোর পরও উৎপাদিত পণ্য উদ্বৃত্ত থেকে যায়৷ আবার, একজন মানুষ তার প্রয়োজনীয় সকল পণ্য একা উৎপাদন করতে পারে না এবং সব ধরণের পণ্য উৎপাদনে মানুষের পারদর্শীতাও নেই।

এই পরিস্থিতিতে মানুষ যে ধরনের পণ্য উৎপাদনে পারদর্শী সেই পণ্য উৎপাদন করতে থাকে এবং উদ্‌বৃত্ত পণ্য একে অপরের সাথে বিনিময় করা শুরু করে। বিনিময় প্রথার (Barter System) এই সময়কে বিনিময় যুগ বলা হয়। এই সময়ে পণ্য বিনিময় করার জন্য ব্যবসায়ী শ্রেণির উদ্ভব হয় যারা নির্দিষ্ট স্থানে পণ্য আদান-প্রদান করত। ক্রমান্বয়ে বাজার, ব্যবসায়িক কার্যক্রম ও বিপণনের ধারণা প্রবর্তিত হয়।

৩. উৎপাদন যুগ চেন: উৎপাদন যুগের শুরু হিসেব ধরা হয় ১৮৭০ সাল থেকে যার ব্যান্তী ১৯৩০ সাল পর্যন্ত। পণ্য বিনিময়ের মাধ্যমে লাভবান হবার ধারণা আসার পর উৎপাদনকারী অধিক উৎপাদনে উৎসাহিত হয়। এই সময়ে উৎপাদনের উপর অধিক গুরুত্ব থাকার জন্য এই যুগকে উৎপাদন যুগ বলে। এই সময়ে উৎপাদনকারী অধিক পণ্য উৎপাদন করার জন্য পণ্য উৎপাদ্ন ও সরবরাহ করার নিমিত্তে বিভিন্ন ধরণের যন্ত্রপাতি আবিষ্কার করা শুরু করে এবং শ্রমিক নিয়োগ করতে থাকে।

৪. বিক্রয় যুগ: ১৯৩০ থেকে ১৯৫০ পর্যন্ত সময়াকালকে বিক্রয় যুগ হিসেবে ধরা হয়। উৎপাদকের সংখ্যা ও উৎপাদনের দক্ষতা বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে উৎপাদনের পরিমাণ ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পেতে থাকে। এর ফলে ভোক্তারা বিভিন্ন পণ্য থেকে পচ্ছন্দমতো পণ্য ক্রয়ের সুযোগ পায়। উৎপাদনকারী উৎপাদিত পণ্যের বিক্রুয় নিশ্চিত ও বৃদ্ধি করার জন্য বিক্রয়ের বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে করে এবং শ্রমিক নিয়োগ করতে থাকে।

এই সূময়ে উৎপাদনকারী বিক্রয় কৌশল হিসেবে বিজ্ঞাপন, ব্যক্তিক বিক্রয়, বিক্রয় প্রসার ইত্যাদি কৌশল প্রয়োগ করে। বিক্রয় ও বিক্রয় কৌশলের প্রাধান্য থাকার জন্য এই সময়কে বিক্রয় যুগ বলা হয়।

৫. আধুনিক বিপণন যুগ : আধুনিক বিপণন যুগের শুর-১৯৫০ সাল থেকে ধা এখনও চলমান। এই যুগে ভোক্তার প্রয়োজন, অভাব ও টাইদার বিষয়ে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়। প্রতিযোগিতা বেড়ে যাওয়ার কারণে ভোক্তার সন্তুষ্টির প্রতি খেয়াল রেখে পণ্য ও সেবা উৎপাদন্‌ ও বিপণন করার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করা হয়। এই সময়েই ভোক্তাকেন্দ্রিক বিপণন কার্যক্রম শুরু হয়।

৬. সামাজিক বিগণন যুগ : ১৯৭২ সালের পরে সামাজিক বিপৃণন ধারণার হয়। এই যুগে ভোক্তার সন্তুষ্টির সাথে সাথে সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতার_ বিষয়টি প্রাধান্য পায়। সামাজিক বিপণন যুগে সমাজ,, পরিবেশ ও মানুষের কল্যাণের বিষয় বিবেচনায় রেখে ব্যবসায়ীরা প্রাতিষ্ঠানিক লক্ষ্য অর্জন ও ভোক্তার সন্তুষ্টি অর্জনে মনোনিবেশ করে৷ সমাজের জন্য কল্যাণকর ও পরিবেশবান্ধব পণ্য ও সেবা উৎপাদন ও সরবরাহ করতে দেখা যায় এই সময়ে।

৭. সম্পর্কভিত্তিক বিপণন যুগ: সম্পর্কভিত্তিক বিপণন যুগ শুরু হয় ১৯৯০ সালে। বর্তমান যুগে ব্যবসায়ীরা ক্রেতা, ভোক্তা, বিপণনের বৈশিষ্ট: ভোক্তার প্রয়োজন, চাহিদা ও সন্তুষ্টির উপর নির্ভর করে বিপণনের কার্যক্রম প্রবাহিত হয়। বিশেষজ্তগণ বিভিন্নভাবে বিপণনকে সংজ্ঞায়িত করেছেন।

তার প্রেক্ষিতে বিপণনের বৈশিষ্ট্যগুলো নিম্নরূপ:

১. সামাজিক প্রক্রিয়া: বিপণন একটি সামাজিক প্রক্রিয়া কারণ বিপণন সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের অভাব, প্রয়োজন ও চাহিদা অনুসারে পণ্য ও সেবা উৎপাদন করে সরবরাহ করে এবং তাদের সন্তুষ্ট করতে সচেষ্ট থাকে। আবার সামাজিক বিপণন মতবাদে সমাজের কল্যাণকে অধিকৃতর গুরুত্ব দেওয়া হয় যার ফলে সমাজের জন্য ক্ষতিকর পণ্য বা সেবা প্রস্তুত ও সরবরাহ থেকে বিরত রাখা হয়।

২. ব্যবস্থাপকীয় প্রক্রিয়া: বিপণনের কার্যক্রম সুষ্ঠৃভাবে কাজ করতে হয়। যেমন- পরিকল্পনা গ্রহণ, সংগঠিতকরণ, প্রেষণা দান এবং নিয়ন্ত্রণ সংক্রান্ত কাজের সমন্বয়ে বিপণনের কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।

৩. অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া : বিপণনের কার্যক্রমের সাথে অর্থনৈতিক প্রক্রিয়ার স্থানগত, সময়গত ও ব্বত্বগত উপযোগ সৃষ্টির কাজ জড়িত। বিপণন পরিবহনের মাধ্যমে স্থানগত উপযোগ, গুদামজাতকরণের সাথে সময়গত এবং ক্রয়- বিক্রয়ের মাধ্যমে ব্বত্বগত উপযোগ সৃষ্টি করে। এ কারণে বিপণনকে অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া বলা হয়।

৪. বিনিময় প্রক্রিয়া: ভোক্তা তার প্রয়োজন ও চাহিদা পূরণের জন্য অর্থ বিনিময়ের মাধ্যমে পণ্য ও সেবার আদান-প্রদান করে থাকে বলে বিপণনকে বিনিময় প্রক্রিয়া বলা হয়ে থাকে। বিপণনকারী ভোক্তাদের সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার জন্য দীর্ঘমেয়াদী সুসম্পর্ক তৈরি ও বজায় রাখার জন্য বিপণনের কার্ষক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করে থাকে।

ভোক্তামুখী প্রক্রিয়া: আধুনিক বিপণুনের মূলে রয়েছে ভোক্তার প্রয়োজন, অভাব; চাহিদা ও সন্তুষ্টি! ভোক্তাকে কেন্দ্র করেই বিপণনের সামগ্রিক কার্যক্রম সম্পন্ন হয় বলে বিপণনকে ভোক্তামুখী প্রক্রিয়া বলা হয়।

বাজার, বিক্রয় ও বিপণনের মধ্যে পার্থক্য

বাজার, বিক্রয় ও বিপণন শব্দগুলো কাছাকাছি হলেও এদের মাঝে অর্থগত ও ব্যবহারিক দিক থেকে পার্থক্য রয়েছে। নিম্নে পার্থক্য গুলো উল্লেখ করা হলো।

১. সংজ্ঞা:
বাজার- বাজার হল কোন পণ্যের বর্তমান ও সম্ভাব্য ক্রেতার সমষ্টি।
বিপণন- প্রতিষ্ঠানের লক্ষ্য অর্জনের জন্য পণ্য বা সেবা সৃষ্টি ও বিনিময়ের মাধ্যমে ক্রেতা ও ভোক্তার সন্তুষ্টি অর্জন করাকে বিপণন বলা হয়।
বিক্রয়- বিক্রয় হলো নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে পণ্য বা সেবার মালিকানা হস্তান্তর এর সাথে জড়িত বিভিন্ন কার্যক্রমের সমষ্টি।

২. উদ্দেশ্য:
বাজার- ক্রেতা ও ভোক্তাদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা।
বিপণন- ক্রেতা ও ভোক্তার চাহিদা পূরণ করে সন্তুষ্টি অর্জন করা।
বিক্রয়- বিক্রয় এর উদ্দেশ্য হলো পণ্য বা সেবার মালিকানা হস্তান্তর।

৩. উপযোগ:
বাজার- পণ্যের স্বত্বগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।
বিপণন- পণ্যের সময়গত, স্থানগত ও স্বত্বগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।
বিক্রয়- মালিকানাগত উপযোগ সৃষ্টি হয়।

৪. গুরুত্ব:
বাজার- বিক্রেতার প্রয়োজনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
বিপণন- ক্রেতা বা ভোক্তার প্রয়োজনকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।
বিক্রয়- পণ্য বিক্রয় এবং মুনাফা বৃদ্ধির প্রতি বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়।

৫. পরিকল্পনা:
বাজার- স্বল্পমেয়াদী পরিকল্পনা থাকে।
বিপণন- দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকে।
বিক্রয়- বিক্রয় পরিকল্পনা সাধারণত স্বল্পমেয়াদী হয়ে থাকে।