Dalim is married to Nimmi Chowdhury and many are curious about Major Dalim and his wife Nimmi.
Shariful Haque Dalim, born 2 February 1946, is a former Bangladesh army officer and ambassador to Bangladesh. In 1975, he was involved with the peaceful politics of Sheikhur Rahman and his family. After the formation of Sheikh Kamal, Dr. Major later Lt. Col. joined the Military Radio Authority. After 75, various governments appointed him to various positions of Bangladeshi Tabas.
The opponents of Bangabandhu have continued such a campaign for a long time. Efforts have been going on for a long time to establish the misconduct of Major Shariful Haque Dalim’s wife with the chairman of the Red Cross, Gazi Golam Mostafar, as evidence in this case. It is said that because of this there was dissatisfaction in the army. At one time this propaganda was about Sheikh Kamal. It was said that Sheikh Kamal had taken away Major Dalim’s wife.
Read more: Antonella Roccuzzo Net worth
Working Life
Dalim joined the Pakistan Army when the Liberation War of Bangladesh started, he joined the Mukti Bahini. In 1974 he was appointed to the Bengal Lancers. In 2013, he and his wife Nimmi were abducted by Awami League’s Dhaka Metropolitan Branch President Gazi Golam Mostafa while attending his cousin’s wedding.
He was taken to the headquarters of the National Guard. Some soldiers of the Lancer unit attacked Ghazi Ghulam Mustafa’s house. Dalim appealed to Sheikh Mujib for help but Mujib did not intervene in the matter. He went to England for treatment and returned to posting at Comilla Cantonment. He lost his commission after facing charges of indiscipline.
Assassination
He along with Major Syed Farooq Rahman and Khandaker Abdur Rashid planned a coup d’état which took place on 15 August 1975. Dalim was asked to lead an attack on President Sheikh Mujib’s house but refused to do so. He was then assigned to the 2nd Field Artillery Regiment. Sheikh Mujib was killed during the coup. He took control of Bangladesh Betar radio station and made an announcement.
He said, “I am Major Dalim; the dictator Sheikh Mujib has been assassinated. The army has seized power under the leadership of Khandaker Mushtaq Ahmed. A curfew has been declared. The coup makes Khandaker Mushtaq president. But the new president declares martial law and passes the 1975 Compensation Act which Provides legal protection to those involved in the coup.He is said to have been reinstated in the army and promoted.
Major Dalim and his Wife Nimmi
Dalim is married to Nimmi Chowdhury and has a daughter. His younger brother Kamrul Haque Swapan. Sudarshan is an independent candidate of this age and life expectancy is remarkable. Nimmi was a member of a special team of witty charmers, Mohsi Ramani Razor Dalim, a titular mee veer and genius. Jeistai woman and councilor Ghulam Major Dalim addressed his wife after Sheikh Mujib’s bakshakha.
Major Pomegranate is the missing link in our history. After that Major Dali Mere Case we can’t give an angry response to Nale politics. Not only that, Major Dalim, Sheikh Mahoday was very close, number thirty-two was Major Dalim’s free movement.
Address Major Dalim as “Boss” until Sheikh Kamal. In Comilla, Sheikh Kamal, the organizer, used to live in the cantonment house of your Major Dalim. Sheikh himself also affectionately called Major Dalim as “Tui”. The first Bangladeshi people knew from the words of Major Dalim, “The dictator Sheikh Mujib has been pressured.” You cannot do this by yourself to take responsibility for Sheikh Mujib’s military operations. He was retaliated by Abdur Rabinitabat’s attack.
শেখ কামাল | মেজর ডালিমের স্ত্রী অপহরণ এর ঘটনা
মেজর ডালিম তার নিজের লেখা
“যা দেখেছি যা বুঝেছি যা করেছি”
বইয়ে ডালিম বলেছে-
১৯৭৪ সালের মাঝামাঝি ঘটে এক বর্বরোচিত অকল্পনীয় ঘটনা।
আমার খালাতো বোন তাহ্মিনার বিয়ে ঠিক হল কর্নেল রেজার সাথে।
বিয়ের দু’দিন আগে ঢাকায় এলাম কুমিল্লা থেকে। ঢাকা লেডিস ক্লাবে বিয়ের বন্দোবস্ত করা হয়েছে।
পুরো অনুষ্ঠানটাই তদারক করতে হচ্ছিল নিম্মী এবং আমাকেই।
আমার শ্যালক বাপ্পি ছুটিতে এসেছে ক্যানাডা থেকে।
বিয়েতে সেও উপস্থিত।
রেডক্রস চেয়ারম্যান গাজী গোলাম মোস্তফার পরিবারও উপস্থিত রয়েছেন অভ্যাগতদের মধ্যে।
বাইরের হলে পুরুষদের বসার জায়গায় বাপ্পি বসেছিল।
তার ঠিক পেছনের সারিতে বসেছিল গাজীর ছেলেরা।
বয়সে ওরা সবাই কমবয়সী ছেলে-ছোকরা।
হঠাৎ করে গাজীর ছেলেরা পেছন থেকে কৌতুকচ্ছলে বাপ্পির মাথার চুল টানে, বাপ্পি পেছনে তাকালে ওরা নির্বাক বসে থাকে। এভাবে দু/তিনবার চুলে টান পড়ার পর বাপ্পি রাগান্বিত হয়ে ওদের জিজ্ঞেস করে- চুল টানছে কে?
‘আমরা পরখ করে দেখছিলাম আপনার চুল আসল না পরচুলা’ জবাব দিল একজন। পুচঁকে ছেলেদের রসিকতায় বাপ্পি যুক্তিসঙ্গত কারণেই ভীষণ ক্ষেপে যায় ও বাপ্পিকে যে ছেলেটি চুলে টান দিয়েছিল তাকে ধরে ঘর থেকে বের করে দেয় ।
এ ঘটনার কিছুই তখন আমি জানতাম না। বিয়ের আনুষ্ঠিকতার প্রায় সবকিছুই সুষ্ঠভাবেই হয়ে যায়।
হঠাৎ দু’টো মাইক্রোবাস এবং একটা কার এসে ঢুকল লেডিস ক্লাবে।
কার থেকে নামলেন স্বয়ং গাজী গোলাম মোস্তফা আর মাইক্রোবাস দু’টো থেকে নামল প্রায় ১০-১২ জন অস্ত্রধারী বেসামরিক ব্যক্তি।
গাড়ি থেকেই প্রায় চিৎকার করতে করতে বেরুলেন গাজী গোলাম মোস্তফা।
কোথায় মেজর ডালিম?
বেশি বার বেড়েছে।
তাকে আজ আমি শায়েস্তা করব।
কোথায় সে?
ঘটনার আকস্মিকতায় আমিতো হতবাক! আমি অত্যন্ত ভদ্রভাবে তাকে জিজ্ঞেস করলাম-
‘ব্যাপার কি?
এ সমস্ত কিছুর মানেই বা কি?
তিনি তখন ভীষণভাবে ক্ষীপ্ত।
একনাগাড়ে শুধু বলে চলেছেন-
‘গাজীরে চেন না।
আইজ আমি তোরে মজা দেখামু।
তুই নিজেরে কি মনে করছস?
তার ইশারায় অস্ত্রধারীরা সবাই তখন আমাকে টানা-হেচড়া করে মাইক্রোবাসের দিকে নিয়ে যাবার চেষ্টা করছে।
ইতিমধ্যে বাইরে হৈ চৈ শুনে নিম্মী এবং খালাম্মা বেরিয়ে এসেছেন অন্দরমহল থেকে।আমাকে জোর করে ঠেলে উঠান হল মাইক্রোবাসে।
আমাকে গাড়িতে তুলতেই খালাম্মা এবং নিম্মী দু’জনেই গাজীকে বলল,
ওদের সাথে আমাদেরকেও নিতে হবে আপনাকে। ওদের একা নিয়ে যেতে দেব না আমরা।
‘ঠিক আছে;
তবে তাই হবে’ বললেন গাজী।
গাড়ি চলছে সেকেন্ড ক্যাপিটালের দিকে। আমি তাকে বললাম- ‘গাজী সাহেব আপনি আমাদের নিয়ে যাই চিন্তা করে থাকেন না কেন;
লেডিস ক্লাব থেকে আমাদের উঠিয়ে আনতে কিন্তু সবাই আপনাকে দেখেছে। তাই কোন কিছু করে সেটাকে বেমালুম হজম করে যাওয়া আপনার পক্ষে কিছুতেই সম্ভব হবে না’।
আমার কথা শুনে কি যেন ভেবে নিয়ে তিনি আবার তার গাড়িতে গিয়ে উঠলেন। কাফেলা আবার চলা শুরু করল।
তবে এবার রক্ষীবাহিনীর ক্যাম্পের দিকে নয়, গাড়ি ঘুরিয়ে তিনি চললেন ৩২নং ধানমন্ডি প্রধানমন্ত্রীর বাসার দিকে। আমরা হাফ ছেড়ে বাচলাম।
কলাবাগান দিয়ে ৩২নং রোডে ঢুকে আমাদের মাইক্রোবাসটা শেখ সাহেবের বাসার গেট থেকে একটু দূরে একটা গাছের ছায়ায় থামতে ইশারা করে জনাব গাজী তার গাড়ি নিয়ে সোজা গেট দিয়ে ঢুকে গেলেন ৩২নং এর ভিতরে।
সেকেন্ড ফিল্ড রেজিমেন্ট তখন শেখ সাহেবের বাড়ি পাহারা দিচ্ছে। একবার ভাবলাম ওদের ডাকি, আবার ভাবলাম এর ফলে যদি গোলাগুলি শুরু হয়ে যায় তবে ক্রস-ফায়ারে বিপদের ঝুঁকি বেশি।
এ সমস্তই চিন্তা করছিলাম হঠাৎ দেখি লিটুর ঢাকা ক-৩১৫ সাদা টয়োটা কারটা পাশ দিয়ে হুস্ করে এগিয়ে গিয়ে শেখ সাহেবের বাসার গেটে গিয়ে থামল।
লিটুই চালাচ্ছিল গাড়ি।
গাড়ি থেকে নামল এসপি মাহবুব।
নেমেই প্রায় দৌড়ে ভিতরে চলে গেল সে।
লিটু একটু এগিয়ে গিয়ে রাস্তার পাশে গাড়ি থামিয়ে অপেক্ষায় রইলো সম্ভবত মাহ্বুবের ফিরে আসার প্রতীক্ষায়।
লিটু এবং মাহ্বুবকে দেখে আমরা সবাই আস্বস্ত হলাম। র্নিঘাত বিপদের হাত থেকে পরম করুণাময় আল্লাহ্’তায়ালা আমাদের বাচিঁয়ে দিলেন।
লিটু যখন মাহ্বুবের বাসায় গিয়ে পৌঁছে মাহবুব তখন মানিকগঞ্জ থেকে সবেমাত্র ফিরে বিয়েতে আসার জন্য প্রস্তুত হচ্ছিল। হঠাৎ লিটুকে হন্তদন্ত হয়ে উপরে আসতে দেখে তার দিকে চাইতেই লিটু বলে উঠল- ‘মাহবুব ভাই সর্বনাশ হয়ে গেছে।
বিয়ে বাড়ি থেকে গাজী বিনা কারণে ডালিম-নিম্মীকে জবরদস্তি গান পয়েন্টে উঠিয়ে নিয়ে গেছে’।
একথা শুনে মাহবুব স্তম্ভিত হয়ে যায়। প্রধানমন্ত্রীকেই খবরটা সবচেয়ে আগে দেওয়া দরকার কোন অঘটন ঘটে যাবার আগে। গাজীর কোন বিশ্বাস নাই;
ওর দ্বারা সবকিছুই সম্ভব।
মাহবুব টেলিফোনের দিকে এগিয়ে যায়। হঠাৎ টেলিফোনটাই বেজে উঠে।
রেড টেলিফোন।
মাহবুব ত্রস্তে উঠিয়ে নেয় রিসিভার।
প্রধানমন্ত্রী অপর প্রান্তে-
‘মাহবুব তুই জলদি চলে আয় আমার বাসায়।
গাজী এক মেজর আর তার সাঙ্গ-পাঙ্গদের ধইরা আনছে এক বিয়ার অনুষ্ঠান থ্যাইকা।
ঐ মেজর গাজীর বউ-এর সাথে ইয়ার্কি মারার চেষ্টা করছিল।
উপযুক্ত শিক্ষা দিতে হবে।
বেশি বাড় বাড়ছে সেনাবাহিনীর অফিসারগুলির’।
সব শুনে মাহবুব জানতে চাইলো-
স্যার গাজী সাহেবকে জিজ্ঞেস করুন মেজর ও তার সাঙ্গ-পাঙ্গদের কোথায় রেখেছেন তিনি?’
‘ওদের সাথে কইরা লইয়া আইছে গাজী। গেইটের বাইরেই গাড়িতে রাখা হইছে বদমাইশগুলারে’ -জানালেন প্রধানমন্ত্রী।
‘স্যার গাজী সাহেব ডালিম আর নিম্মীকেই তুলে এনেছে লেডিস ক্লাব থেকে। ওখানে ডালিমের খালাতো বোনের বিয়ে হচ্ছিল আজ।’ -জানাল মাহবুব।
‘কছ কি তুই!’
প্রধানমন্ত্রী অবাক হলেন।
‘আমি সত্যিই বলছি স্যার।
আপনি ওদের খবর নেন আমি এক্ষুণি আসছি।’
এই কথোপকথনের পরই মাহবুব লিটুকে সঙ্গে করে চলে আসে ৩২নং ধানমন্ডিতে। মাহ্বুবের ভিতরে যাওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই রেহানা, কামাল ছুটে বাইরে এসে আমাদের ভিতরে নিয়ে যায়। আলম ও চুল্লুর রক্তক্ষরণ দেখে শেখ সাহেব ও অন্যান্য সবাই শংকিত হয়ে উঠেন।
‘হারামজাদা, এইডা কি করছস তুই?’ গাজীকে উদ্দেশ্য করে গর্জে উঠলেন শেখ মুজিব- ‘ডালিম আর নিম্মীর কাছে মাফ চা’ । আর আমারে উদ্দেশ্য কইরা শেখ মুজিব বললেন- ‘তুই গাজীরে মাফ কইরা দে। আর গাজী তুই নিজে খোদ উপস্থিত থাকবি কন্যা সম্প্রদানের অনুষ্ঠান শেষ না হওয়া পর্যন্ত’।
অনেকটা মোড়লী কায়দায় একটা আপোষরফা করার চেষ্টা করলেন প্রধানমন্ত্রী। চেয়ার ছেড়ে উঠে এসে নিম্মী এবং আমাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি। খালাম্মা ঠিকমত হাটতে পারছিলেন না। কামাল, রেহানা ওরা সবাই ধরাধরি করে ওদের উপরে নিয়ে গেল।
শেখ সাহেবের কামরায় তখন আমি,
নিম্মী আর গাজী ছাড়া অন্য কেউ ছিল না। নিম্মী দুঃখে-গ্ল্যানিতে কান্নায় ভেঙ্গে পড়ল। শেখ সাহেব ওকে জড়িয়ে ধরে সান্তনা দিতে চেষ্টা করছিলেন।
অদূরে গাজী ভেজা বেড়ালের মত কুকড়ে দাড়িয়ে কাঁপছিল।
সবার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে বেরিয়ে আসছিলাম ঠিক সেই সময় শেখ সাহেব বললেন-
‘আমার গাড়ি তোদের পৌঁছে দেবে’।
‘তার প্রয়োজন হবে না চাচা।
বাইরে লিটু-স্বপনরা রয়েছে তাদের সাথেই চলে যেতে পারব।
Conclusion
It was the words of Major Dalim that the first Bangladeshis knew, “The dictator Sheikh Mujib has been pressured.” In 1996, the Awami League government led by Sheikh Hasina started the trial process and he lives in Pakistan and has a Kenyan passport. He has business interests in Africa. Dalim was sentenced to death in absentia. He is currently known to have an Interpol warrant against him.